কাঠগড়ায় ভজহরি মান্না ও রং দে বসন্তী ধাবা
ডমিনোজ, আমিনিয়ার পর এবার কাঠগড়ায় ভজহরি মান্না ও রং দে বসন্তী ধাবা। রাজ্য সরকারের কাছে রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে। ১১-ই মে বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় অভিযান চালায় দক্ষিণ দমদম পুরসভা। খাবারের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় পাবলিক হেল্থ ল্যাবে। মার্কশিট বলছে ভজহরি মান্না ও রং দে বসন্তীর খাবার বিপজ্জনক। বিপজ্জনক ভজহরি মান্নার রসগোল্লা। বিপজ্জনক রং দে বসন্তী ধাবার আলু পনিরও। দু ক্ষেত্রেই মেশানো হয় ক্ষতিকর রাসায়নিক। নয়াপট্টির গুদামের রাসায়নিক মেশানো গলদা চিংড়িতেও বিপদ। বাতিল করা হচ্ছে রেস্তোরাঁর লাইসেন্স।পরিশ্রমের টাকা খরচ করে নামী রেস্তোরাঁ থেকে খাবার খাবেন। কিন্তু, সেই খাবারেই বিষ। রিপোর্টের কথা জানার পর বেড়েছে আতঙ্ক। ভাগাড়ের কারবার প্রকাশ্যে আসার পর বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় অভিযান চালায় দক্ষিণ দমদম পুরসভা। সেই অভিযানেই পর্দাফাঁস। নিয়মিত এই খাবার খেলে হৃদরোগ ও ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে। আশঙ্কা চিকিৎসকদের। নিয়মিত খেলে ফ্যাটি লিভার, গ্যাসট্রোএনট্রাইটিস৷ হতে পারে ক্যানসারও ৷ সরকারি ল্যাবের রিপোর্ট বলছে, এই দুই রেস্তোরাঁর খাবার বিপজ্জনক। বিপজ্জনক নয়াপট্টির গুদামের গলদা চিংড়িও। দুই রেস্তোরাঁর লাইসেন্স বাতিলের সিদ্ধান্ত পুরসভা কর্তৃপক্ষের।