রাজ্য সরকারের উদ্যোগে আর্থিকভাবে সাবলম্বী গোষ্ঠীর সদস্যরা

রাজ্য সরকারের উদ্যোগে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যেরা আলোর মুখ দেখেছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে আর্থিকভাবে সাবলম্বী করাই উদ্দেশ্য ছিল স্থানীয় । মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে নতুন জেলা পেয়েছে কালিম্পং। জেলার অর্থনৈতিক পরিকাঠামোর উন্নয়নে বদ্ধপরিকর রাজ্য সরকার। বিভিন্নভাবে এলাকায় কর্মসংস্থান বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ইতিমধ্যেই। এবার স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে আর্থিকভাবে সাবলম্বী করতে খোলা হয়েছে হরিণঘাটা মিট কাউন্টার। কালিম্পং এক নম্বর ব্লকে প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতরের উদ্যোগে হরিণঘাটা মিট কাউন্টার খোলা হয়েছে। বিডিও অফিস চত্বরে এই আউটলেটে চিকেন, মাটন বা পর্ক মিলছে বাজারের থেকে কম দামে। আউটলেটে কাজ পেয়েছেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা।
কালিম্পঙের এক নম্বর ব্লকে প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতরের তরফে এই আউটলেট তৈরি হয়েছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা বিক্রি করছেন চিকেন, মাটন, পর্ক। হরিণঘাটার ফার্ম থেকে প্রসেসড মাংস প্যাকেটে করে আউটলেটে আনা হচ্ছে। বাজারের থেকে কম দামে কিনতে পারছেন স্থানীয়রা।
হরিণঘাটার এই মাংসের আউটলেট ভালই ব্যবসা করছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা খুশি। ক্রেতারাও সন্তুষ্ট।কালিম্পং ১ নম্বর ব্লক ছাড়াও অন্য ব্লকেও হরিণঘাটার মাংসের আউটলেট খোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরাও বলছেন, অন্য জায়গায় আউটলেট খোলা হলে লাভবান হবেন তাঁরা। সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে রাজ্য। নতুন জেলার উন্নয়নে সমস্ত সহায়তার হাত বাড়িয়েছে এই সরকার।কালিম্পং ১ নম্বর ব্লক ছাড়াও অন্য ব্লকেও হরিণঘাটার মাংসের আউটলেট খোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরাও বলছেন, অন্য জায়গায় আউটলেট খোলা হলে লাভবান হবেন তাঁরা। সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে রাজ্য। নতুন জেলার উন্নয়নে সমস্ত সহায়তার হাত বাড়িয়েছে এই সরকার।