ঞ্চায়েত নির্বাচনের ওপরে স্থগিতাদেশের মেয়াদ
পঞ্চায়েত নির্বাচনের ওপরে স্থগিতাদেশের মেয়াদ। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে দশটা থেকে ফের শুনানি শুরু হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত ভোট প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ জারি থাকবে। বুধবার সকাল সাড়ে দশটা থেকে হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে পঞ্চায়েত মামলার শুনানি শুরু হয়। শুরু থেকেই আদালতে সওয়াল করতে শুরু করেন তৃণমূলের আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শুরু থেকেই বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে শুরু করেন কল্যাণ। তাঁর অভিযোগ, বিরোধীরা পুলিশকে শাসক দলের পুতুল বললেও তাঁর কোনো প্রমাণ নেই। তৃণমূলের হাতে বিরোধীদের মার খাওয়ারও প্রমাণ নেই বলে জানিয়েছেন তিনি।
জবাবে হাইকোর্ট কল্যাণকে বলে তাঁর সওয়াল যেন শুধুমাত্র আইনি যুক্তির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা হয়।
কল্যাণবাবু প্রশ্ন করেন, উপযুক্ত প্রমাণ না দেখিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন কী ভাবে মনোনয়নপত্র পেশের সময়সীমা বাড়াতে পারে? সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি বলেন, নানা ধরনের পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। বিচারপতি পালটা প্রশ্ন করেন, কমিশন যদি মনোনয়নপত্র পেশের সময়সীমা বাড়াতে পারে তা হলে আরও একবার বাড়াতে পারবে না কেন?
কমিশনের ওপরে চাপ সৃষ্টি করে তৃণমূল মনোনয়ন পেশের সময়সীমা বাড়ানো নতুন নির্দেশিকা প্রত্যাহার করিয়েছে বলে অভিযোগ করেন বামেদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।