দেশের কয়েকটি রাজ্যে আবার সংক্রমনের গতি ঊর্ধ্বমুখী

রাজ্যে করোনা সংক্রমণ একেবারে তলানিতে এসে পৌঁছেছে। প্রতিদিন বড়জোর ২০-৩০ জন করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। গত দু’বছরে কখনও এতোটা সংক্রমণ কমেনি। গোটা দেশের ছবিটাও এক।
তবু এর মধ্যেই দুশ্চিন্তার রেখা উঁকি মারছে। দেশের কয়েকটি রাজ্যে আবার সংক্রমনের গতি ঊর্ধ্বমুখী। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশের অনুমান নতুন এক্স-ই ভ্যারিয়েন্টের জন্যই এই অবস্থা।
যদিও এ বিষয়ে এখনও নির্দিষ্ট কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ব্রিটেনে প্রথম এক্স-ই ভ্যারিয়েন্টের সন্ধান মিলেছিল।
এর দাপটে ব্রিটেনের পাশাপাশি হংকং, চিন , সিঙ্গাপুরে করোনার চতুর্থ ঢেউ আছড়ে পড়ে। গত একমাসে গুজরাটে বেশ কিছু এক্স-ই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত করোনা রোগীর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। শোনা গিয়েছিল মহারাষ্ট্রেও করোনার নতুন প্রজাতিটি ছড়িয়েছে। যদিও সরকারিভাবে এই বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।
সবচেয়ে চিন্তার বিষয় হল এই এক্স-ই ভ্যারিয়েন্টটি করোনার অতি সংক্রামক প্রজাতি ওমিক্রনের থেকেও ১০ শতাংশ বেশি সংক্রামক। ফলে এটি আরও দ্রুত মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে। সেক্ষেত্রে দেশে করোনার চতুর্থ ঢেউ আছড়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে সারা দেশেই করোনা বিধি প্রায় তুলে নেওয়া হয়েছে।