শনিবার, ২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ও নাগরিকপঞ্জি নিয়ে দেশজুড়ে বিতর্কের আবহে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক ঝালিয়ে নিলেন নরেন্দ্র মোদী

News Sundarban.com :
জানুয়ারি ২, ২০২০
news-image

নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ও নাগরিকপঞ্জি নিয়ে দেশজুড়ে বিতর্কের আবহে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক ঝালিয়ে নিলেন নরেন্দ্র মোদী। বছরের নতুন দিনে টেলিফোনে শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছাবার্তা দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

বুধবার বাংলাদেশের সময় অনুযায়ী, দুপুর ১২.২০ নাগাদ শেখ হাসিনাকে ফোন করেন নরেন্দ্র মোদী। হাসিনার প্রেস সচিব জানিয়েছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। দুজনের মধ্যে ১৫ মিনিট ফোনালাপ হয়েছে। সূত্রের খবর, ফোনে হাসিনাকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।  মোদীকেও ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েছেন হাসিনা। কুশল বিনিময়ের পর দুজনের বেশ একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

 

নাগরিকপঞ্জি নিয়ে উত্কণ্ঠা রয়েছে বাংলাদেশেরও। তবে হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে নরেন্দ্র মোদী স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, এতে ঢাকার সমস্যা হওয়ার কোনও কারণ নেই।  দিন কয়েক আগে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী বিজিবি-র একটি অনুষ্ঠানে বলেন, নয়াদিল্লি আশ্বস্ত করেছে,”জোর করে কাউকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে না। অবৈধভাবে কোনও বাংলাদেশি থাকলে যথাযথ প্রক্রিয়ায় তাদের গ্রহণ করা হবে। ”

নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে ভারতের একাধিক জায়গায় চলছে তুমুল বিক্ষোভ। বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন সরকারের নীরবতা নিয়ে  প্রশ্ন তুলেছে বিরোধী বিএনপি। তবে মোমেন স্পষ্ট করেছেন, এনআরসি ভারতের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। এনিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই।

। বছরের নতুন দিনে টেলিফোনে শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছাবার্তা দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

বুধবার বাংলাদেশের সময় অনুযায়ী, দুপুর ১২.২০ নাগাদ শেখ হাসিনাকে ফোন করেন নরেন্দ্র মোদী। হাসিনার প্রেস সচিব জানিয়েছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। দুজনের মধ্যে ১৫ মিনিট ফোনালাপ হয়েছে। সূত্রের খবর, ফোনে হাসিনাকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।  মোদীকেও ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েছেন হাসিনা। কুশল বিনিময়ের পর দুজনের বেশ একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

নাগরিকপঞ্জি নিয়ে উত্কণ্ঠা রয়েছে বাংলাদেশেরও। তবে হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে নরেন্দ্র মোদী স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, এতে ঢাকার সমস্যা হওয়ার কোনও কারণ নেই।  দিন কয়েক আগে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী বিজিবি-র একটি অনুষ্ঠানে বলেন, নয়াদিল্লি আশ্বস্ত করেছে,”জোর করে কাউকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে না। অবৈধভাবে কোনও বাংলাদেশি থাকলে যথাযথ প্রক্রিয়ায় তাদের গ্রহণ করা হবে। ”

নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে ভারতের একাধিক জায়গায় চলছে তুমুল বিক্ষোভ। বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন সরকারের নীরবতা নিয়ে  প্রশ্ন তুলেছে বিরোধী বিএনপি। তবে মোমেন স্পষ্ট করেছেন, এনআরসি ভারতের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। এনিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই।