নবমীর শেষবেলায় পুজোপাগল বাঙালির আবেগ, উচ্ছ্বাস সামাল দিতে নাস্তানাবুদ রক্ষীরা

চলুন, চলুন। দাঁড়াবেন না। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মীদের আবেদন। কিন্তু কে কার কথা শোনে? নবমীর শেষবেলায় মণ্ডপে মণ্ডপে ঠাকুর দেখছে বাঙালি। মুহুর্মুহু মোবাইল ক্যামেরার ঝলকানি। আবার তো অপেক্ষা একটা বছরের।পুজোপাগল বাঙালির আবেগ, উচ্ছ্বাস সামাল দিতে নাস্তানাবুদ রক্ষীরা।
সন্ধেয় তিল ধারণের জায়গা নেই একডালিয়া এভারগ্রিনে। মানুষের স্রোত হু হু করে ঢুকছে একডালিয়ায় ‘সিমলার জাটোলি শিবমন্দিরে’। আর বাঙালির ঠাকুরদেখা একডালিয়া ছাড়া অসম্পূর্ণ। থিমের পুজোয় এখনও ‘এভারগ্রিন’ একডালিয়া। তার আভাস দিল জনসমুদ্র।
ক্লাবের এক কর্মকর্তার কথায়, “ভিড় দেখাতে আমাদের দড়ি, ব্যারিকেড দিতে হয় না।” ক্লাবের উদ্যোক্তা তথা রাজ্যের মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, “চণ্ডীর বর্ণিত মাতৃরূপে আমরা দেবীকে দেখি। বিশালাকার দেবীমূর্তিকে পুজো করি। মানুষ প্রাণের টানে আসেন একডালিয়ায়৷”